রাজশাহী মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে বিভাগীয় প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া অফিসের বাস্তবায়নে বিভাগীয় পর্যায়ে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে এ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. আ.ন.ম. বজলুর রশীদ ।
উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, খেলাধুলা জাতি গঠনের অন্যতম হাতিয়ার। খেলাধুলা অপরাধ প্রবণতা বা খারাপ সঙ্গ থেকে দূরে রাখে। এর মাধ্যমে আমাদের শরীরও মন প্রফুল্ল থাকে। খেলাধুলায় সবাইকে সম্পৃক্ত করার উদ্দেশ্যে সরকার সব সময় খেলাধুলার আয়োজন করে এসেছে। এটি তার ধারাবাহিক প্রক্রিয়া।
উদীয়মান খেলোয়াড় খুঁজে বের করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে তিনি বলেন, এ প্রতিযোগিতাগুলো আয়োজন করার অন্যতম উদ্দেশ্য একেবারে তৃণমূল পর্যায় থেকে প্রতিভা অন্বেষণ করা। আয়োজকদের আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই কারণ তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজকের এই খেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
দর্শকদের উপস্থিতি লক্ষ্য করে তিনি বলেন, গ্যালারিতে দর্শকের উপস্থিতি কম দেখেই বোঝা যায় আমাদের তরুণ প্রজন্ম খেলাধুলা থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। এসময় তিনি দর্শকদের খেলার প্রাণ বলে উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নগরীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট সংখ্যক দর্শক গ্যালারিতে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানান।
তিনি আরও বলেন, খেলাধুলা আমাদেরকে প্রাণবন্ত রাখে। আমি বেশ কয়েকজনকে দেখেছি যারা ২০ বছর ধরে মাঠেই রয়েছে এবং তারা একই রকমের প্রাণবন্ত রয়েছে। আমরা যতদিন খেলব আমাদের শরীর এবং মন তরুণ থাকবে, তরতাজা থাকবে।
রেফারি সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, শেষ পর্যন্ত এটি একটি খেলা। এটি যেন বিরোধের কোনো সূত্রপাত না ঘটায়। রেফারি যা সিদ্ধান্ত দিবেন তা আমাদের জন্য চূড়ান্ত। রেফারির সিদ্ধান্ত নিরপেক্ষ হবে বলে খেলোয়াড়দের নিশ্চিত করেন তিনি।
রাজশাহী জেলা ক্রীড়া অফিসার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহা পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজাহান, আরএমপি কমিশনার ড. মো. জিল্লুর রহমান, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. রেজাউল আলম সরকার, মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহা. সবুর আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভাগের অন্য জেলা ক্রীড়া অফিসারগণ, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, খেলোয়াড় ও প্রশিক্ষক, রেফারি ও দর্শক শ্রোতা।
উল্লেখ্য, পাঁচ দিনব্যাপী অনুষ্ঠাতব্য বিভাগীয় পর্যায়ের এ আন্তঃকলেজ এ ফুটবল টুর্নামেন্টে আট জেলার মোট ১৬টি দল অংশগ্রহণ করছে। তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এ টুর্নামেন্টের সমাপনী আগামী ২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে এ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. আ.ন.ম. বজলুর রশীদ ।
উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, খেলাধুলা জাতি গঠনের অন্যতম হাতিয়ার। খেলাধুলা অপরাধ প্রবণতা বা খারাপ সঙ্গ থেকে দূরে রাখে। এর মাধ্যমে আমাদের শরীরও মন প্রফুল্ল থাকে। খেলাধুলায় সবাইকে সম্পৃক্ত করার উদ্দেশ্যে সরকার সব সময় খেলাধুলার আয়োজন করে এসেছে। এটি তার ধারাবাহিক প্রক্রিয়া।
উদীয়মান খেলোয়াড় খুঁজে বের করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে তিনি বলেন, এ প্রতিযোগিতাগুলো আয়োজন করার অন্যতম উদ্দেশ্য একেবারে তৃণমূল পর্যায় থেকে প্রতিভা অন্বেষণ করা। আয়োজকদের আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই কারণ তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজকের এই খেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
দর্শকদের উপস্থিতি লক্ষ্য করে তিনি বলেন, গ্যালারিতে দর্শকের উপস্থিতি কম দেখেই বোঝা যায় আমাদের তরুণ প্রজন্ম খেলাধুলা থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। এসময় তিনি দর্শকদের খেলার প্রাণ বলে উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নগরীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট সংখ্যক দর্শক গ্যালারিতে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানান।
তিনি আরও বলেন, খেলাধুলা আমাদেরকে প্রাণবন্ত রাখে। আমি বেশ কয়েকজনকে দেখেছি যারা ২০ বছর ধরে মাঠেই রয়েছে এবং তারা একই রকমের প্রাণবন্ত রয়েছে। আমরা যতদিন খেলব আমাদের শরীর এবং মন তরুণ থাকবে, তরতাজা থাকবে।
রেফারি সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, শেষ পর্যন্ত এটি একটি খেলা। এটি যেন বিরোধের কোনো সূত্রপাত না ঘটায়। রেফারি যা সিদ্ধান্ত দিবেন তা আমাদের জন্য চূড়ান্ত। রেফারির সিদ্ধান্ত নিরপেক্ষ হবে বলে খেলোয়াড়দের নিশ্চিত করেন তিনি।
রাজশাহী জেলা ক্রীড়া অফিসার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহা পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজাহান, আরএমপি কমিশনার ড. মো. জিল্লুর রহমান, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. রেজাউল আলম সরকার, মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহা. সবুর আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভাগের অন্য জেলা ক্রীড়া অফিসারগণ, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, খেলোয়াড় ও প্রশিক্ষক, রেফারি ও দর্শক শ্রোতা।
উল্লেখ্য, পাঁচ দিনব্যাপী অনুষ্ঠাতব্য বিভাগীয় পর্যায়ের এ আন্তঃকলেজ এ ফুটবল টুর্নামেন্টে আট জেলার মোট ১৬টি দল অংশগ্রহণ করছে। তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এ টুর্নামেন্টের সমাপনী আগামী ২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক